Be A Pro

হাঙ্গেরিতে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা

বেতন: ৯৩,০০০ - ১,১৬,০০০ টাকা

মধ্য ইউরোপের একটি স্থলবেষ্টিত দেশ হাঙ্গেরি। দেশটির সীমান্তবর্তী অন্যান্য দেশের মাঝে আছে ইউক্রেন, রোমানিয়া, সার্বিয়া, ক্রোয়েশিয়া, স্লোভানিয়া, অস্ট্রিয়া ও  স্লোভাকিয়া। 

বাংলাদেশসহ বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকেই ওয়ার্ক পারমিট ভিসায় হাঙ্গেরিতে যেতে আগ্রহী অগণিত মানুষ। অতীতে ইউরোপের অন্য রাষ্ট্র থেকে এরপর হাঙ্গেরিতে প্রবেশ করতে হতো। কিন্তু সময়ের বদলের সাথে সাথে পুরো প্রক্রিয়াও এখন অনেক সহজ হয়ে গেছে। তাই তো হাঙ্গেরিতে এখন প্রচুর কাজের সুযোগ তৈরি হচ্ছে। এবং এর বদৌলতে অনেক বাংলাদেশিই ওয়ার্ক পারমিট ভিসা নিয়ে সেখানে কাজ করছেন, উপার্জন করছেন সম্মানজনক জীবিকা।

হাঙ্গেরি কাজের ভিসা

হাঙ্গেরি থেকে ওয়ার্ক পারমিট ভিসা দেয়ার কারণে বর্তমানে প্রচুর বাংলাদেশি সেখানে অবস্থান করছেন। বিপ্র কনসালটেন্সি লিমিটেড নিয়ে এসেছে হাঙ্গেরি ওয়ার্ক পারমিট ভিসার চমৎকার সব সুযোগ-সুবিধা। হাঙ্গেরিতে কাজের ভিসার মেয়াদ ২ বছর।

হাঙ্গেরিতে চাকরি সংক্রান্ত আপনার যেকোনো জিজ্ঞাসায় যোগাযোগ করুন বিপ্র কনসালটেন্সির সাথে।
আমাদের যোগাযোগের নাম্বার: +8801686395927
হোয়াটসঅ্যাপ: 
+8801686395927

হাঙ্গেরিতে বেতন কত?

সময়ের সাথে সাথে বেড়েছে হাঙ্গেরিতে কাজের সুযোগ ও বেতন। সেই সাথে যদি আপনি দক্ষ ও অভিজ্ঞ একজন কর্মী হয়ে থাকেন, তাহলে সেটা আপনাকে এনে দেবে বাড়তি সুবিধা। বিপ্র কনসালটেন্সি লিমিটেড হাঙ্গেরিতে যেসব কাজের সুযোগ করে দিচ্ছে, সেগুলোর মাধ্যমে আপনি মাসে অনায়াসেই ৮০০ থেকে ১,০০০ ইউরো পর্যন্ত (৯৩ হাজার টাকা থেকে ১ লক্ষ ১৬ হাজার টাকা প্রায়) আয় করতে পারবেন।

এর পাশাপাশি যদি আপনি ওভারটাইম ডিউটি করতে পারেন, সেটা আপনাকে আরও ইনকামের সুযোগ করে দেবে। এভাবেই মূলত বাংলাদেশ থেকে যারা হাঙ্গেরিতে কাজের জন্য যাচ্ছেন, তারা বিপুল পরিমাণ অর্থ উপার্জন করছেন।

হাঙ্গেরিতে থাকা-খাওয়ার ব্যবস্থা কীভাবে করব?

হাঙ্গেরিতে আপনি যে কোম্পানির অধীনে চাকরি করবেন, তারাই আপনার বাসস্থান ও নিয়মিত যাতায়াতের পূর্ণ দায়িত্ব নেবে। খাবারদাবারের ব্যবস্থা আপনার নিজেকেই করতে হবে।

ভিসা না পেলে কি টাকা ফেরত দেয়া হবে?

হাঙ্গেরিতে ওয়ার্ক পারমিট ভিসার কোনো আবেদনকারী যদি হাঙ্গেরির ভিসা না পান, তাহলে তার আবেদনের ফি বাদে পুরো অর্থই ফেরত দেবে বিপ্র কনসালটেন্সি লিমিটেড।

You might also like

Comments are closed.